কতো কথা, কতো জার্গন যে আজ শুনলাম (শিখলামও বটে, যদিও কাল সকালেই ভুলে গিয়ে উঠতে পারবো) তার গোণাগুণতি নেই; পিঠে বানানো কি তরা দড়িতে গিঁট মারতে পারলে ভালো হতো, মোটামুটি কংক্রিট একটা উত্তর দিতে পারতাম।
জনান্তিকে বলে রাখা যাক, অনেক ঘটনার কথা শুনলামও, যা আমি বাবা, আগে জানতাম ফানতাম না। কি করে জানবো, খবরের কাগজ পড়ি না, টিভিও দেখি না; ফলতঃ যা হওয়ার, সেই সেটাই ঘটেছে; - পিছিয়ে পড়েছি গ্র্যাজুয়ালি এবং ফারাক বিস্তর। এখন।
...কূট যুক্তি তক্কো আর গপ্পো'র মাঝে বিরক্তি তথা ঝিম ধরানো বিজ্ঞাপনগুলো একদম আতা টাইপ। এই অ্যাতো হাই হাইপের মধ্যে।
শ্রীমান অমুক মাধ্যমিকে প্রথম হয়েছে। মুখ্য ভূমিকা নিয়েছে ছায়া প্রকাশনীর ছায়াসঙ্গী (অল্ সাবজেক্টের মহাজ্ঞানী মহাজন নির্ণীত পথ; সেইসব মহাজ্ঞানী মহাজনেদের দ্যাখানো পথ, গরীব-গুর্বো লোকেদের ছেলে-পিলেদের হাতে একবার পড়লে, এবং সেটায় তারা একটিবার চোখ বোলালেই 'পরঃ ফার্স্ট হবি না মানে! তুই তো কাল কা যোগী বে, তোর বাপেও ইঁদুর দৌড়ে একনম্বরই হবে রে, দু নম্বর নয়, গ্যারান্টেড; শ্রী দুলাল চন্দ্র ভড়ের তালমিছরির মতো; এইরকম নিবেদিত, উৎসর্গীকৃত-প্রাণ বলা ভালো, আরো ভালো হয়, সেইসব মহাজ্ঞানী মহাজনেরা, বলি-প্রদত্ত ছিলেন বললে)।
শ্রীময়ী তমুক মাধ্যমিকে দ্বিতীয় হয়েছে। মুখ্য ভূমিকা নিয়েছে রায় অ্যান্ড মার্টিনের প্রশ্ন বিচিত্রা।
মনে পড়ে যাচ্ছিলো বেশ কিছু মুখ। বেশীরভাগের আদল অবশ্য ভুলে উঠতে পারা গিয়েছে; তা, ধারাবাহিক দিনান্ত তারা খেটে গেছে, ছেলে / মেয়েটাকে ❝মানুষ❞ করার জন্য। তা 'মুখে যদি রক্ত ওঠে সে-কথা এখন বলা পাপ' বাপ-মাগুলো কি অলরেডি ধুয়ে-মুছে সাফ হয়ে গেছে? বিলুপ্ত হয়ে গেছে? একদম? যতদূর ধারণা যায়, না, যায়নি। এখনো।
তা' রায় অ্যান্ড মার্টিনের প্রশ্ন বিচিত্রা এবং ছায়া প্রকাশনীর অল্ সাবজেক্ট ছায়াসঙ্গী (মামুলি প্রোটিন ডবল স্ট্রেন্থ ফিড্ করা হচ্ছে আর কি, তার বেশী কিছু না) দুটোই ছেলে বা মেয়ের হাতে তুলে দিয়ে, ন্যান ফর্মুলা মাফিক, চামচে করে গিলিয়ে দিলেও, সে ছেলে বা মেয়ে প্রথম হবে তো?
এই বিজ্ঞাপন করার আগে কি, ছাত্র / ছাত্রীপক্ষ এবং / অথবা কি প্রকাশনী সংস্থাদ্বয়, একবারের জন্যও ভেবেছে, প্রণমিয়া পাটনী কহিল জোড়হাতে, মোর সন্তান যেন থাকে দুধেভাতে যথা, কতো বাবা-মা'র টাকা নয়ছয় হবে, ছেলে বা মেয়েকে প্রথম হওয়াতে গিয়ে? জ্বলে পুড়ে খাক হয়ে যাবে ! কতো মানুষ আবারও একবার আশা সমেত ভেঙে পড়ে ঙ্গ-ঞ্জ হয়ে যাবে!
আমার মায়ের মাল্টিপল মাইলোমা। কাঁচা বাংলায় বোন-ম্যারো ক্যানসার। আর একটু সহজ ভাবে বললে, হাড়ের মজ্জায় ক্যানসার। সবরোগের কাছেই ভাল্ন্যারেব্ল; তার মৃত্যুও হয়তঃ হবে ইনফ্লুয়েঞ্জা বা নিউমোনিয়া বা ব্রঙ্কাইটিস বা অন্য কোনো পালমোনারি ইন-সাফিসিয়েন্সিতে, যেটা মায়ের স্ট্রংগেস্ট ফ্ল্যাগ। এখনো। তা কালের নিয়মে এসেছে যখন, যাবেও কালেরই নিয়মে, হ্যায় কি নেহি?
কিন্তু কোন্ কালের নিয়মে, অপিচ, অধিকারে, ছায়া প্রকাশনীর অল্ সাবজেক্ট-ছায়াসঙ্গী, বা রায় অ্যান্ড মার্টিনের প্রশ্ন বিচিত্রা; - পশ্চিমবঙ্গ বাদ দিচ্ছি, সাউথ বেঙ্গল বাদ দিচ্ছি, কোলকাতা এবং অ্যাডজাসেন্ট এরিয়ার অসহায়, ❝ভিকিরি❞ বাবা-মায়ের ছেলে বা মেয়েকে ❝মানুষ❞ করার আশাবাদের হাড়ে-মজ্জায়, ক্যানসার ধরাতে পারে! কই, কোনও রাজনৈতিক দলের কাউকে তো দেখলাম না, অন্ততঃ আজকের দিনটার জন্য এই বিজ্ঞাপনটা বন্ধ করতে বলতে! কেউ বলেননি; বলবেনই বা কেন, তাতে, তাতে তাঁদের একটাও ছেঁড়া যায় না।
যে এটা দেখছে এবং যে এটা দেখেও দেখছে না, তাদের কাছে আমার হাম্বল সাবমিশন এটাই যে (আমার কানে অবশ্য গান বাজছিলোঃ তেরা নাম কা দিওয়ানা...) -
১. এক্স্যাক্টলি কোন্ ভাবের ঘরে চুরি করছি আমরা?
২. ঠিক কিরকম চুরি করছি আমরা?
৩. আমাদের চুরির এক্সটেন্ট অ্যান্ড ম্যাগ্নিট্যিউড কতটা?
৪. আমাদের চুরিটা কি হোমোজিনিয়াস অফ ডিগ্রি জিরো, না, হোমোজিনিয়াস অফ ডিগ্রি ওয়ান অ্যান্ড অনওয়ার্ডস?
এই প্রশ্নগুলোর উত্তরগুলোই সম্ভবতঃ সামনের প্রজন্মের বায়োপ্সি রিপোর্ট।
আর হ্যাঁ, সন্তানের মধ্যে কি ইন্সটিল করানো হয়েছে ❝মানুষ❞ হওয়ার মূল্যবোধগুলো? ফি বছর, এ বোর্ড, সে বোর্ড মিলিয়ে, উকুনের মতো থিকথিকে ফার্স্ট, সেকেন্ড, থার্ড বয় এবং গার্ল ম্যানুফ্যাকচারড হচ্ছে, এবং আমরা হাততালি দিয়েই ভুলে যাচ্ছি, এবং হাততালি দেওয়ার সময়, তাদের দিকে, ফিরেও তাকাচ্ছিও না, কারণ, দেখবোই বা কেন, তাতে, তাতে আমাদের একটাও ছেঁড়া যায় না।
ছোটবেলা থেকেই শুনে আসছি যে যায় লঙ্কায়, সেই হয় রাবণ। তা হোক গে, দশানন কেন, শতানন হোক সে। মুখ এবং সেই অনুপাতে মুখোশের সংখ্যা তার বাড়তেই থাকুক। আর একটা মুখ তো হলো গিয়ে আমাদের নতুন করে হিন্দুত্ব প্রদান করার জন্য, ল্যা ল্যা করতে করতে, আর সেদিক দিয়ে সুবিধে করতে না পারলে, হিন্দু-মুসলমান রায়ট বাঁধিয়ে পশ্চিমবঙ্গের মসনদ দখল করতে চাওয়া বিজেপি; কিন্তু প্রদান করতে গেলে তো ছিনালটা (ওই ছিনাল নয়, মিয়্যার স্ন্যাচিং কেস) আগে করতে হবে। তা কবে ছেনালো, আমাদের হিন্দুত্ব! বাড়ী বয়ে এসে হাতে ধরিয়ে দিচ্ছে ❝মহাপ্রসাদের পাউচ প্যাক❞, কবে যেন একটা খেতে হবে, আর খোল-কত্তাল, নাহ, খোল আর কাউরে-ঢোল নয়, কি যেন বেশ বলে গেলো, বাজাতে, অনুরোধের সুরে, ওহ হ্যাঁ, শাঁখ, শাঁখ। শাঁখ বাজাতে হবে। বেকুবের মতো দাঁড়িয়েই রইলাম, হাতে পাউচ প্যাক নিয়ে; আমি তো রামানন্দ সাগরের রামায়ণ দেখি ফেখিনি, সীতার ভূমিকায় অভিনয় করা দীপিকা চিখালিয়া টোপিওয়ালা (একটা ভূতের ছবিতে, কি এমনি সাধারণ ছবি হবে সেটা, ডেব্যু মুভি ছিলো তাঁর, সুন মেরি লায়লা; বাথটাবে, ওঁর স্নান-দৃশ্য আছে, হিরো, জনৈক রাজকিরণের সঙ্গে, বেয়ার-চেষ্ট ছিলেন তিনি সে দৃশ্যে, আমার কাছে ভিডিও ক্লিপীংসটা ছিলো, বাথটাব থেকে উঠে এসে তোয়ালে জড়ানো অবধি দ্যাখানো হয়েছে, তবে রিয়্যার বা ফুল ফ্রন্টাল ন্যুডিটি দেখানো হয়নি); তখন কৈশোর ভেঙে যুবক হতে চলা কাল, প্রায় স্বমেহন সুখের কাছাকাছি কিছু একটা ফিল করেছিলাম।
করিজেনডামঃ সাতসক্কালবেলায় ভুল্ভাল লিখে চলেছি। সীতার, সরি, দীপিকা চিখালিয়া টোপিওয়ালার অনাবৃত উর্দ্ধাঙ্গ, তাঁর ডেব্যু মুভিতে নয়, রাজকিরণ (এঁকে দেখেছি, অরথ্ সিনেমাতে শ্রী জগজিৎ সিংয়ের অনবদ্য গানগুলো এই রাজকিরণের লিপে ছিলো)- ও তাঁকে চটকাননি; বাথটাবের মধ্যের দৃশ্যটি ক্লীন শেভড এক ওয়ান হিট ওয়ান্ডার্স নায়কের সঙ্গে ছিলো। টোপিওয়ালা দেখছি টুপিটা ভালোই দিলেন। আমায়।
তা’ উনি তো বিজেপি পার্টির এম. পি ছিলেন, ১৯৯১ সাল থেকে ’৯৬ সাল অবধি, তাই না? রামায়ণের সীতা থেকে গরুর শিংয়ের জাষ্ট পর থেকে ন্যাজ অবধি হাত বোলালে ‘পর সেটা টেলমা সিটি এইট্টি বায় টুয়েলভ পয়েন্ট ফাইভের সাবস্টিট্যিউট গোছের কিছু একটা দাঁড়ায় হয়ে, সে দুধ ফোটালে কণা কণা সোনা মেলে; এসব তত্ত্ব ঠিক ছিলো, ঠিকই ছিলো সব, এই অ্যাতো অবধি; কিন্তু ওই সুন মেরি লায়লা, বালতি বালতি দুধ, যা কিনা গণপতি বাপ্পা মোরিয়া (ওহ্ মারিয়া, ওহ্ মারিয়া... কি এবং কতটা মারিয়া?)-কে পিলানোর (না না, পাল খাওয়ানো নয়, সে অন্য জিনিস) জন্য জমা করে রাখা হয়েছিলো, সেখানে ফোঁটা দশেক চোনা ফেলে দিয়ে গেলো; অকৃতজ্ঞ নির্বোধ সম্ভোগকারী হলে যেমনটা হয়... টোপিওয়ালার টোপি ওয়ে ওয়ে, ওয়ে ওয়ে ও আ হয়ে গেলো ! তারপর চিখ মানে, চীৎকার করে, খা ভি লিয়া-ও হয়ে গেলো ! হরি হে (দীর্ঘশ্বাস), তুমিই সত্য; শিবও সত্য আর তাই সে সুন্দর; অথচ অক্সিদেন্তাল থেকে দিকে দিকে বারতা রটি গেলো ক্রমে –
১. পরম সত্য বলে পৃথিবীতে কিস্যুটি নেই, সব ভোঁ-ভাঁ।
২. সত্য অতি সন্দেহজনকভাবে সত্য।
৩. সত্য নিয়ত পাল্টে যায়।
আপনারাই বলুন, আমি কোন্দিকে যাবো? কোন্দিকে দাঁড়াবো? মানে, বাংলায় বললে হুইচ ওয়ান শ্যুড আই ক্লিং টু হোয়েন টেকিং সাইডস ইজ ট্যেকেন ইন্টু কন্সিডার্যেশন? L
আর মহাভারতের সময় ভাই অনিন্দ্য ঘোষ চালু হয়ে গিয়েছিলো, দ্রৌপদীর বস্ত্রহরণের সিনটা যেন মিস না যায়, বাবাকে আগে থেকেই বিধিসম্মত সতর্কীকরণ করা ছিলো। কে যেন বেশ কৃষ্ণের শ্রেষ্ঠ আর্তভক্ত? - কে যেন; ধূর, যাক গে যাক, যেই হোক, মোট কথা আমি নই, আমার ভক্তির লাইন নারায়ণের র্যেল্মের মধ্য দিয়ে পাতা হয়নি।
এই যে দেশ, এই যে এই ভারতবর্ষ, এ নাকি আমাদের মাতৃভূমি?
অ্যান্ড হিয়্যার ইজ দ্য স্টাড; মাতৃভূমি মানে তো মহিলা, তা এই মহিলাকে তো জন্ম থেকেই রেপড হতে দেখে আসছি। বাপ - ঠাকুর্দার মুখে শুনেছি আগেকার ধর্ষণের দিনগুলোর কথা। তা এখন চোখের সামনে তো সম্ভোগই হচ্ছে, তার বেশী কিছু আর হতে পারে কি? আদৌ?
...আর সম্ভোগ আর উপভোগে কিই-বা এসে যায়, কারণকি, হচ্ছে যেটা, চোখের সামনে, তার নাম তো হলো গিয়ে, নেক্র্যোফ্যিল্যিয়া; এ তো আরো বেশী ভালো দেখা যায়, যখন, অন্তরে আজ দেখব, যখন আলোক নাহি রে, হয়।
আর তাই ও কিছু না... এই নাগরদোলা চড়া জাতীয় কিছু একটা। 'এমনটা তো হয়েই থাকে'।
সংযোজনঃ
আজ ব্রিগেডে তেরঙা পতাকা উড়ুক, ইনকিলাব জিন্দাবাদের জায়গায় ভারতের সংবিধানের প্রিঅ্যাম্বেল পাঠ হোক, মহম্মদ শাহজাহানের বাড়ীতে ইডি র্যাশন নিতে যাওয়ার নামে, র্যেইড করতে গিয়ে, বেধড়ক ক্যালানি খেয়ে কিলোৎপাটিত বানরঃ হোক, ইডির নামে চুরি আর শ্লীলতাহানির অভিযোগ আসুক, তৃণমূল কংগ্রেসের মধ্যে বৃদ্ধ রক্ত আর তরুণ রক্ত নিয়ে মারকাটারি দ্বন্দ্ব লেগে যাক, বিজেপির হিন্দুত্ব সম্প্রদান হোক, নকশালদের মুক্তাঞ্চল হোক, যেখানে সংবিধানই তৈরী হবে না, এবং ফলতঃ, যেদিকে দু চোখ যায়, শুধু খাপ পঞ্চায়েত আর খাপ পঞ্চায়েত হোক, নাগরদোলাই তো চড়া হবে। আলটিমেট্লি।
তা মৃতদেহ সম্ভোগ... এ আর বেশী কথা কি। সব রাস্তা বেঁধে দিলে লাশচেরাই করা বেচারা ডোমগুলো সেক্স ড্রাইভটাকে ফিড করাতে কোথায়ই বা যাবে; তার চেয়ে মায়ের মৃতদেহের সঙ্গে... ঠিক আছে। ঠিকই আছে। বোধহয়।
আর ইয়ে, আমাদের বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী শ্রীময়ী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বেশ চট্-জলদি সিদ্ধান্ত নেন। এর একটা বেশ মনোমোহন হিন্দি সিনোন্যিম শিখেছিলাম '৯০-'৯১ তে চার ধাম বেড়াতে গিয়ে – ফটাফট্; তো সেইরকম ফটাফট্ সিদ্ধান্ত একটা যদি নেন, জুডিসিয়ারী ডিপার্টমেন্টকে দিয়ে হুকুম করিয়ে (জানি পারেন না, একটু ছ্যাবলামো মারছি আর কি) হাতে হ্যারিকেন যেন বা, ধরিয়ে দ্যান একটা আর আইয়ের অর্ডার, আমার জন্য জারি করতে, এক্সক্লুসিভ; বড়ো উপকৃত হবো আমি, মাইরি বলছি; আর কিছু না হোক, পরগাছা মাফিক বেঁচে থাকার আত্মগ্লানিটা তো, হাই উঠলো একটা, কমবে।
অনিন্দ্য ঘোষ ©
ফটোকার্টসিঃ গুগল ইমেজেস ।
ঋণঃ আমি সজ্ঞানে বা অজান্তেই একপ্রকার, আমার বাক্যের শুরু, মাঝখান বা শেষে, বহু গায়ক / গায়িকার গানের অংশ, অনেকসময় কবিতার কোনো অংশ, কারোর গদ্যের কোনো অংশ, নামকরণ ইত্যাদি প্রভৃতি ব্যবহার করে ফেলি। এখানেও যদি করে থাকি, তো, সেইসব কবিদের, গদ্যকারদের আর গানের ক্ষেত্রে, গানের গীতিকার, সুরকার এবং গায়ক / গায়িকা ও সেইসব গানের অংশভুক সকলকে।
No comments:
Post a Comment